বিভিন্ন রোগের বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাদ্য ও পথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিব

আমাদের দেহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দ্বারা গঠিত। এক একটি অঙ্গ যেন এক একটি রাজ্য। মাথা থেকে পা পর্যন্ত সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যেঙ্গ অসংখ্য রাজ্য রয়েছে। আর এই রাজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন প্রাকৃতিক খাদ্য উপাদান ও পথ্য রয়েছে । যা আমাদেরকে শরীর সুস্থ ও সবল রাখতে প্রাকৃতিক খাদ্য ও পথ্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। যা গ্রহন বা ব্যবহার না করলে শরীর সুস্থ ও সবল রাখা সম্ভব নয় ।
একমাত্র প্রাকৃতিক খাদ্য ও পথ্য যে সকল রোগ থেকে সহজে নিরাপদ থাকা যায়, তা আলোচনা করা হলো ।

আজকে আমরা জানব, আমাদের কি কি রোগ রয়েছে এর মধ্যে বিশেষ কিছু রোগের তার প্রাকৃতিক খাদ্য ও পথ্য কিভাবে আমাদেরকে শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখতে সাহায্য করে এর তালিকা সহ বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হল । এইজন্য আমাদের পোস্টের সাথে থাকুন।

পোস্টের সূচিপত্র

  • ভূমিকা
  • পেটের সমস্যা ও কষ্টকাঠিন্য
  • এজমা, যক্ষা ,সর্দি কাশি ও জ্বর
  • লিভার, জন্ডিস, লিভার সিরোসিস
  • উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ
  • ব্রেন ও স্নায়ুতাত্ত্বিক
  • চুলের সমস্যা
  • মেছতা,এলার্জি ,চুলকানি
  • দাঁতের সমস্যা ও মুখের দুর্গন্ধ
  • যৌন রোগ সমূহ
  • পাঠকের কথা

ভূমিকা

আমরা সবাই চাই দেহ সুস্থ সবল থাকুক। কিন্তু আমরা জানি না কিভাবে প্রাকৃতিকভাবেও সুস্থ থাকা যায়। আর যদিও জানি, তা সঠিকভাবে মানতে পারি না। এজন্য সবসময় হাতের কাছে পাওয়া যে সকল ঔষধ পাওয়া যায়, তা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ভেবেও দেখিনা, এগুলো আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর। তাই আমরা জানাতে চাই কিভাবে প্রাকৃতিক খাদ্য ও পথ্যের মাধ্যমে একজন মানুষ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন গড়তে পারে ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকতে পারে। নিম্নে বেশ কিছু রোগের খাদ্য ও তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হলো--

পেটের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য

আজ আমরা প্রত্যেকেই বিভিন্ন খাদ্য খেয়ে নিজের শরীরকে সুস্থ রাখতে চাই । কিন্তু যে খাদ্যগুলো আমরা খাই তা পেটের সমস্যা, গ্যাস গ্যাস্ট্রিক ও আলসার সহ নানাবিদ সমস্যা সম্মুখীন হই, কখনো কষ্টকাঠিন্য, আবার কখনো পেট ফাঁপা ও বদ হজম হয়ে থাকে আর তাই প্রাকৃতিক খাদ্য খেলে সহজেই নিরাপদ থাকা যায়।

খাদ্য সমূহ

শাক-সবজিযেমন লাউ, পেঁপে, করল্লা প্রচুর রঙ্গিন শাকসবজি ও আঁশ জাতীয় খাবার, মুলা, সালাদ, গাজর, থানকুনি শাক, শসা বেশি বেশি খেতে হবে।

পথ্য সমূহ

বহেড়া, আমলকি, হরতকি গুড়া করে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সঙ্গে এক চামচ পাউডার মিশিয়ে খেলে পেটের যেকোনো পিড়া যাবে চলে। আদার রস ও মধু এক চামচ পরিমাণ খেতে পারেন। মেথিও সোনা পাতা হাফ চামচ পরিমাণ রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সাথে খাবেন । এক্ষেত্রেও বেলের শরবত বা কাঁচা বেল পুড়িয়ে খেলে বেশি উপকার হয়।

এ্যাজমা,যক্ষা, সর্দি, কাশি ও জ্বর

অ্যাজমা যক্ষা সর্দি কাশি ও জ্বর সাধারণত ঠান্ডা জনিত কারণে হয়ে থাকে,তাছাড়াও বিভিন্ন আবহাওয়ার কারণেও সংঘটিত হয়। বিশেষ করে শীতের সময় এই সমস্ত রোগ বেশি হয়ে থাকে, এজন্য আমরা সুস্থ থাকতে চাইলে সঠিক খাদ্য খাওয়া প্রয়োজন। আরধোলাবালি থেকে সর্বদা নিরাপদ থাকতে হবে।

খাদ্য সমূহ

প্রচুর শাকসবজি ও ভিটামিন সি যুক্ত ফলমূল, গরুর মাংস, মিষ্টি ও ঠান্ডা খাবার বর্জন করতে হবে, মাঝেমধ্যে কালোজিরা ভর্তা খেতে হবে।

পথ্য সমূহ

আদা রস, তুলসী পাতা, মধু ,বাসক পাতার রস নিয়মিত খেতে হবে। গরম পানি ব্যবহার ও খাওয়া লাগবে। লেবুর রস খোসা সহ, কাঁচা হলুদের রস কাজুবাদাম খুরমা খেজুর ও কাঁচা পেঁয়াজ এবং রসুন খেতে পারেন। গরম চা এর সাথে লবঙ্গ, দারচিনি ও এলাচ সকাল সন্ধ্যায় ব্যবহার করতে পারে। নিয়মিতগোসল করতে হবে। মাঝেমধ্যে লবঙ্গ ও আদা মুখে রাখতে পারেন।

লিভার,জন্ডিস,লিভারসিরোসিস

লিভার ভালো রাখতে চাইলে, সঠিক খাদ্য খেতে হবে। ভাজাপোড়া ও তৈলাক্ত খাবার না খাওয়া ভালো ।

খাদ্য সমূহ

নিয়মিত শাকসবজি, কাঁচা ও পাকা পেঁপে, ডুমুর, লাউ, করল্লা, বিশুদ্ধ পানি পান করবেন।

পথ্য সমূহ

নিমপাতা, ইসুবগুলের ভুষি, কালোজিরা,আমলকি,লেবুর,শরবত,টকদই,মধু, ডাবের পানি, আখের রস, অড়হর পাতার রস নিয়মিত খেতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ

উচ্চ রক্তচাপ রোগীর মেজাজ খুব চড়া ও মাথা গরম থাকে, ঘাড় টেনে ধরে। হৃদ রোগে বুকের দুই পাশে ব্যথা অনুভূতি হয়, সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে চাইলে শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়', অনেক সময় হার্ট ব্লক হয়ে যায়।

খাদ্য সমূহ

ত্রিফলার পানি সকালে এক কাপ পরিমাণ খাবে, কাঁচা পেঁয়াজ , কাঁচা রসুন মেথি গুঁড়া ও পাথরকুচি পাতা খাবেন। টক দই ও সালাত ভাত খাওয়ার সময় খাবেন। কাঁচা ও পাকা পেঁপে, থানকুনি পাতা ভর্তা ও শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে খাওয়া দরকার।

পথ্য সমূহ

সকালে খালি পেটে দুই থেকে তিনটি রসুনের কুয়া খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে। হার্টের সমস্যায় অর্জুনের ছালের রস সকালবেলায় খালি পেটে খাবেন। ইসুবগুলের ভুষি ভাতার সাথে রাতে এক চামচ পরিমাণ খেতে হবে। কালোজিরা,আমলকি,বাদাম,অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।

ব্রেন ও স্নায়ুতাত্ত্বিক

ব্রেনকে সুস্থ রাখতে চাইলে অবশ্যই নিয়মিত ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুমাতে হবে, ব্রেনের খাদ্য ঘু্‌ম, পরিমাণমতো ঘুম না হল, যে কেউ তার শরীর ও মন ভালো রাখতে পারে না। তাছাড়া মোবাইল, ম্যাগাজিন, টিভ্‌ কম্পিউটার, রাত দশটার মধ্যেই এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। রাত সাড়ে দশটার মধ্যেই আলো নিভিয়ে ঘুমাতে হবে।

খাদ্য সমূহ

থানকুনির পাতার ভর্তা লাউ, মিষ্টি কুমড়া, সুষুম খাবার, অলিভ অয়েল, কালোজিরা তেল, সবুজ শাকসবজি বাদাম, কিসমিস আখরোট, প্রতিদিন ডিম একটি, টক দই ।

পথ্যসমূহ

সকালে কাঁচা আদার রস ও থানকুনি পাতার সাথে খাবেন। সর্বদা মুখে আদা ও লবঙ্গ মুখে দিয়ে রাখবেন। উষ্ণ পাতলা দুধের সাথে তিন চামচ তাল মিছরি মিশিয়ে পান করুন। কাঁচা সুপারির রস খেতে পারেন। সকালে প্রাত ভ্রমণ, সাঁতার কাটা , মাঝে মধ্যে কালোজিরা ভর্তা অনেক উপকারী

চুলের সমস্যা

চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতেই পারে, যেমন বংশীয়, মানসিক সমস্যা, বিভিন্ন রোগের জন্য, অতিরিক্ত মাথায় খুশকি, অতিরিক্ত মাথা গরম থাকা, বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ থাকলে, জন্ডিস বা টাইফয়েড হয়ে গেলে চুলের সমস্যা দেখা যায়। এজন্য সঠিক চিকিৎসা,খাদ্য ও পথ্য ব্যবস্থা করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়া ,অতিরিক্ত ওষুধ সেবন কর্‌ ওজন কমানোর জন্য অতিরিক্ত ডায়েটিং করা, মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে. ডি এইচ টি বেড়ে গেলে চুল পড়তে শুরু করে এবং এক পর্যায়ে টাকের সৃষ্টি হয়।

খাদ্য সমূহ

রঙ্গিন শাকসবজি, ভিটামিন ই জাতীয় খাবার, সঠিক পরিমাণে আমিষ শর্করা চর্বি ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে, খাবারে লবণ কম খেতে হবে, সঠিক পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
গরু ও খাসির গোশত কম খাবেন, দুধ বা নুনি তোলা দুধ , পনির ও দই খেতে পারেন । পেঁয়াজ গম বাদামী চাল বার্লিক সবুজ শাকসবজি সিম মটরশুঁটি ও খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ
আর আইসক্রিম পেস্টিকেক ,লবণ, ফাস্টফুড, জাং ফুড, চিনি, প্রাণীজ চর্বি ,বাটার ,ক্রিম ,অধিক চর্বিযুক্ত চিজ ,হোয়াইট ব্রেড ও ময়দা ,অতিরিক্ত তেলে ভাজা ও প্রক্রিয়া জাত খাবার ,চকলেট এবং হোল মিল্ক যতটা সম্ভব বর্জন করতে হবে ।আর অবশ্যই ধুমপান পরিত্যাগ করতে হবে।

পথ্য সমূহ

সব সময় পেট পরিষ্কার রাখুন আর পেট পরিষ্কার রাখতে মেথি সোনা পাতা এবং আমলকি হর্তকি বহেড়া অর্থাৎ ত্রিফলা নিয়মিত খান। লিভার কে সুস্থ রাখুন এর জন্য তিতা সবজি ও চিরতা খান। মাথায় যেন খুশকি ও হুকুম না হয় তার জন্য সমপরিমাণ নারিকেল তেল ও নিম তেল মিশিয়ে গোসলের কমপক্ষে 1 ঘন্টা পূর্বে ব্যবহার করতে হবে।

মেছতা এলার্জি ও চুলকানি

মেছতা এলার্জি ও চুলকানি এ সকল চর্ম রোগগুলো বিশেষ করে রক্ত দূষিত হলে আক্রমণ বেশি হয় ত্বকে বলি রেখা দেখা যায় চামড়া পোড়া মত হয়ে যায় কালো দাগ দেখা যায় বিভিন্ন স্থানে চুলকায় হাঁচি কাশি দেখা দেয় ধুলাবালি অতিরিক্ত গরম ও ঠান্ডা হলে বেড়ে যায়।

খাদ্য সমূহ

লাউ পেঁপে দই চিড়া আমলকি লেবু ও কমলা বাদাম কাঁচামোলা টক দই কচি শসা থানকুনি পাতার ভর্তা নিয়মিত খেতে হবে তৈলাক্ত খাবার গরুর গোস্ত হাঁসের গোশত পুঁইশাক  মসুরের ডাল জাল মাছ ও  ইলিশ মাছ এবং যে সকল খাবারে এলার্জি বেড়ে যায় তা বর্জন করতে হবে।

পথ্য সমূহ

কাঁচা হলুদের রস মধু দিয়ে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হবে ,অলিভ অয়েল , কালোজিরা অয়েল , ইসবগুলের ভুষি  চিরতার পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে এক গ্লাস খেতে হবে ,ত্রিফলা রাতে শোবার পূর্বে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ দিয়ে খেতে হবে , লাল ও কালো আঙ্গুর , কালোজাম , আপেলের খোসা , পিয়াজ ,রসুন , লেবু জাতীয় ফল , ব্রকলি  গ্রিন টি  খাওয়া যেতে পারে।

দাঁতের সমস্যা ও মুখের দুর্গন্ধ

দাঁতে অনেক সময় রক্ত পড়ে ,দাঁতের গোড়া্ব্য‌থা করে  ,দাঁত নড়বড়ে হয়ে যায়  ,তরল খাবার খেলেই শিরশির করে ,ঘা হয় ,এছাড়াও মুখে প্রচন্ড দুর্গন্ধ হয ,এর জন্য আমরা কি করতে পারি?

খাদ্য সমূহ

বেশি বেশি নিরামিষ ও আস যুক্ত  খাবার খেতে হবে , পাকা পেঁপে ও কাঁচা পেঁপে , দুধ ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া দরকার। গাজর ও পেয়ারা খাওয়া যায়।

পথ্য সমূহ

কচি আমের পাতা পেয়ারার পাতা নীমের পাতা চিবাতে হবে ।দাঁত নিয়মিত সকাল সন্ধ্যা পরিষ্কার রাখতে হবে রাতে শুবার পূর্বে অবশ্যই ব্রাশ করতে হবে। মুখে আদা ও লবঙ্গ রাখবেন। অতিরিক্ত মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ হিসেবে লিভারের সমস্যা দেখা যায় , এজন্য লিভার পরিষ্কার রাখতে হবে । আর অবশ্যই ছোট সাদা এলাচ মাঝেমধ্যে মুখে রাখতে হবে তাহলে দুর্গন্ধ চলে যাবে ।

যৌন রোগ সমূহ

মানব শরীরের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে এটি একটি বড় সমস্যা যদি কারো সমস্যাটা হয়ে যায় তবে ভয় পাবার কোনো কারণ নেই। আল্লাহতালা রোগ দিয়েছেন, আর আশেপাশের বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীজ উপাদান দিয়েছেন। পথের ধারে অবহেলায় অনেক উদ্ভিদ আছে যা আমাদের মূল্যবান বা দুষ্প্রাপ্য সম্পদ যা না জানার কারণে হেলায় অবহেলায় পায়ের নিচে পড়ে নষ্ট হয়ে যায় অনেক সময় আমরা কেটে ফেলি যেসকল গাছ আছে তার সবগুলোই প্রায় ঔষধি গাছ এ সকল গাছ অনেক কঠিন রোগ থেকে সারানোর জন্য যথেষ্ট আবারঅনেক খাদ্য আছে একটু সতর্ক হয়ে খেলে সহজেই এর রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি

খাদ্য সমূহ

সকল প্রকার তাজা শাকসবজি তাজা মাছ-মাংস  মুরগির গোস্ত তাজা ফল মূল। পেস্তা বাদাম কাজুবাদাম কাঠবাদাম খেজুর খোরমা কিসমিস ডিম দুধ কলা আখরোট তরমুজ বিশেষ উপকার করে। মিষ্টি কুমড়ার বীজ শসা মোলা খুবই উপকারী।

পথ্যসমূহ

কালোজিরা মধু আদার রস কাঁচা পেঁয়াজ অলিভঅয়েল। ইসবগুলের ভুষি কলিজা দারুচিনি এলাচ লবঙ্গ
সকালে খালি পেটে এক গ্লাস চিরতার পানি পান করবেন। অতিরিক্ত সমস্যায় ২0 পিস বাদাম 10 পিস খেজুর দশটি খোরমা সকাল সন্ধ্যায় খাবেন। ইনশাআল্লাহ আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে উঠবেন।

পাঠকের কথা

  • নিয়মিত ব্যায়াম ও সাঁতার কাটানো
  • সঠিক মাত্রায় পানি পান 
  • ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুম 
  • সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল
  •  টাটকা রান্নার মাছ-মাংস 
  •  প্রার্থনা(নামাজ ও রোজা) ইত্যাদি
  • পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো
  •  সর্বদা হাসিখুশি মন
  • পরিমিত উত্তম খাবার গ্রহণ
ইনশাআল্লাহ আশা করছি আপনি অবশ্যই সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url